জোকস

 
মেহেদী : আমি তোমার মুখ দিয়ে I Love you
কথাটা বের করব- ই !!
মেয়ে: পারবা না !
মেহেদী : বাজি!!
মেয়ে : ওকে
মেহেদী : বল Pink
মেয়ে : Pink
মেহেদী: বল Red
মেয়ে : Red
মেহেদী : বল ১৯
মেয়ে : ১৯
মেহেদী: বল আমার বয়স ১৯
মেয়ে : আমার বয়স ১৯

 মেহেদী : ইয়ে আমি জিতেছি !!
মেয়ে : কিভাবে ?
মেহেদী : আমি বলেছি তোমার মুখ দিয়ে আমার বয়স
১৯ এই কথাটা বের করব !!
মেয়ে :মিথ্যা কথা, তুমি বলেছ I Love
you কথাটা বের করবা !
মেহেদী: এখন তো Love you বলেই ফেলেছ!

 ............@@......................................

জলিল: আচ্ছা আবুল তোর বউ রাগ করে বাপের বাড়ি চলে গেলে তুই কি করিস!
আবুল: কেন ওদের বাসায় বেল দিয়ে পালিয়ে যাই?
আর তুই কি করিস?
জলিল: আমি ওদের বাসার T&T তে সারা রাত কল দেই।
কেউ ধরলেই লাইন কেটে দেই।


 ............@@......................................


 এমনি প্রতিদিন অফিসে ঘুমিয়ে বকা খান আমাদের ঘুম কাতর জিসান ভাই l আজ আবার লাঞ্চ আওয়ারের পরে অফিসে আসতে দেরি হওয়ায় বড় সাহেব ডেকে পাঠালেন তাকে -
বস: এখন ক'টা বাজে জিসান সাহেব?
জিসান: (কাচুমাচু হয়ে) স্যার,লাঞ্চ করে বিছানায় একটু
গা টানা দিতে গিয়ে হঠাত ঘুমিয়ে গিয়েছিলাম।

 বস: এ কেমন কথা! আপনি বাসায়ও ঘুমান!


 ............@@......................................

 আমাদের হাফিজ ভাইয়া ও তার ছেলে ছুটির দিনে চিড়িয়াখানায় বেড়াতে গেলো।
এক খাঁচার সামনে দাঁড়িয়ে বাবাকে ছোটো ছেলেটি প্রশ্ন করলো : বাবা, ঐটা কী প্রাণী?
হাফিজ ভাইয়াঃ ঐটা একটা গাধী।
ছেলে : বাবা, গাধী কী?
হাফিজ ভাইয়াঃ গাধী হলো গাধার স্ত্রীলিঙ্গ। সহজ করে বললে গাধার বউ গাধী।
ছেলে: বাবা, গাধারা কি বিয়ে করে?
হাফিজ ভাইয়াঃ (বড় দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে) : হ্যাঁ খোকা, একমাত্র গাধারাই বিয়ে করে !



  ............@@......................................

 ফুটপাতে ছোটখাটো একটা ভিড়ের মাঝ থেকে আওয়াজ ভেসে আসছে-
"দশ টাকায় সারা জীবন বসে খান ।"
চরম কৌতুহল নিয়ে পাগলি  ভিড়ের মাঝে উঁকি দিল - তারপর দেখে
.
.
.
.
.
.
এক বৃদ্ধ কাঠের পিঁড়ি বিক্রি করছে।
প্রতিটার দাম দশ টাকা!!!


  ............@@......................................

মধ্যে আলাপ চলছে মাসুম ও তার প্রেমিকার সাথে
মেয়ে: বিয়ের পরে আমার ফ্যামিলির কাছ থেকে কি নেবে?
- একটা জিনিস নিবো?
মেয়ে: মটরসাইকেল, যাতে আমরা একসাথে ঘুড়তে পারি!
- না
মেয়ে: ফ্রিজ!
- না, সেটাও না
মেয়ে: কালার টিভি!
- না
মেয়ে: তা হলে টাকা নিবা! যা ইচছা তাই কিনবা
- না তাও তো না!
মেয়ে: হানিমুনে যাবার ব্যবস্থা !!!
- না তাও না ...


মেয়ে: তাহলে কি? তুমি এবার বল, কি চাও? আমি ফেল করলাম!
- আমি তোমার ফ্যামিলির কাছে চাইব তা হল, একটাই জিনিস। বিয়ের পর তুমি আর ভারতীয় কোন সিরিয়াল দেখতে পারবে না!!
মেয়ে: এই কথা শুনার পরে ...... টুট টুট টুট
মাসুম: হ্যালো! হ্যালো! হ্যালো....হ্যালো!!!!


  ............@@......................................

 পাগলী: ডাক্তার সাহেব ডাক্তার সাহেব, জলদি চলেন!
আমার স্বামী কে বাঁচান, ওকে সাপে কামড়েছে..!
ডাক্তারঃ সে কি!!
কোথায় কামড়েছে? হাতে না পায়ে?
ক্ষত স্থান থেকে একটু দূরে শক্ত করে বেঁধেছ?


 ...............পাগলী: জী ডাক্তার সাহেব, মাথায় কামড়েছে।
আমি বুদ্ধি করে ওর গলায়
গামছা দিয়ে শক্ত করে বেঁধে রেখে এসেছি।
বাঁধার সময় যদি-ও খুব ছটফট করছিল,
কিন্তু আমি পাত্তা দেই নাই...!


 ............@@......................................

 আবুল নামকরা বুয়েটে টিকে গেলেন এরপর তাঁর পা আর মাটিতে পড়ে না।
একে–ওকে নানান ধরনের উপদেশ–পরামর্শ দিয়ে বেড়াচ্ছেন।
একদিন পাড়ার এক বয়সী চাচা তাঁকে জিজ্ঞেস করলেন,
তা বাবা, কোথায় ভর্তি হলে?
আবুল খুব বিনয়ের সঙ্গে উত্তর দিলেন, চাচা, বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে
চাচা হতাশ হয়ে বললেন, তোমার না বুয়েটে পড়ার শখ ছিল?
বুয়েটে চান্স পাও নাই, না?
মন খারাপ কইরো না, যেটাতে আছো সেইটাও খারাপ না!


 ...........................@@......................................

একবার অনি ক্লাসের প্রথম সাময়িক পরীক্ষায় তিনটা বিষয়ে ফেল করল।
 ক্লাস টিচার খুবই রেগেমেগে বললেন, ‘অনি...’অনি: জি, ম্যাডাম।
ম্যাডাম: আমার ক্লাসে গরুগবেট দরকার নাই। ক্লাস থেকে বের হয়ে পা উঁচু করে দাঁড়াও!
অনি: ম্যাডাম, গরুর তো চার পা, কয় পা উঁচু করে দাঁড়াব?
 ...........................@@......................................


ইংরেজি শিক্ষক বললেন, সবাই সবার বাবার নাম খাতায় লিখে আনো।
কাব্য তার বাবার নাম খাতায় লিখল। 
কিন্তু পাশে বসা দুষ্ট ছেলেটা কাব্যর বাবার নামের শেষের 
তিনটি অক্ষর  নামের প্রথম অক্ষরটি মুছে K–এর স্থানে C লিখে দিল৷
সবাই খাতা জমা দিল৷ স্যার দেখলেন, কাব্য লিখেছে Cow!
রেগেমেগে কাব্যকে বললেন, ‘কাব্য, তোমার বাবার নাম কী?’
কাব্য: কাওসার।স্যার: নিজের বাবাকে কাউ বলতে লজ্জা করে না!
কাব্য: স্যার, বললাম তো আমার বাবার নাম কাওসার!

 ...........................@@......................................

 গভীর রাত, স্বামী-স্ত্রী বেডরুমে।
কারেন্ট নেই, বাইরে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি। মৃদুমন্দ বাতাস। স্ত্রী পেছন থেকে এসে স্বামীর গলা জড়িয়ে ধরল।
গালে গাল ঠেকালো। ফিসফিসিয়ে বলল..
স্ত্রীঃ ওগো...
- বলো।
- তুমি কি বুঝতে পারছ আমি এখন কী চাইছি।
- পারছি।
- কী?

- একটা IPS...!



...........................@@......................................



বিদেশ ফেরত ছেলেকে বাবা জিগ্গেস করছে-
বাবাঃ বিদেশে দিন কেমন কাটল?
ছেলেঃ খুব ভাল
বাবাঃ তুমি ইংরেজী কথা বলতে কোন সমস্যা হয় নি ত?

ছেলেঃ আমার কোন সমস্যা হয়নি। তবে যারা শুনেছে তাদেরসমস্যা হয়েছে

  


...........................@@......................................

 ফাহিমা আর তার বয়ফ্রেন্ড বসে গল্প করছে, এমন সময় পাগলি আর সুমি এসে হাজির।
এসেই প্রশ্ন করতে শুরু করে…
পাগলি: ওনি এটা কে রে?
ফাহিমা: আমার ভাই
সুমি: কেমন ভাই রে, চাচাতো?
ফাহিমা: না
পাগলি: মামাতো?
ফাহিমা: না
সুমি: খালাতো?
ফাহিমা: না
পাগলি: ফুফাতো?
ফাহিমা: না
সুমি: (রেগে গিয়ে) কি ভাই বলবি তো?
ফাহিমা: ও আমার ভালবাসাতো ভাই!


 ...........................@@......................................


মেয়ে প্রথম স্কুলে জাবে তাই মা মেয়েকে বলল সবার
সাথে মিসটি করে কথা বলতে-
টিচার : এই মেয়ে তোমার নাম কি?
মেয়ে : জিলাপি টিচার আশ্চর্য হয়ে)
আজব নাম তো . তোমার
বাবার নাম কি?
মেয়ে : রসগোল্লা।
টিচার : (আরো আশ্চর্য হয়ে) তোমার
মায়ের নাম কি?
মেয়ে : সন্দেশ।
টিচার : (বিরক্ত হয়ে)
তোমরা থাকো কথায়?
মেয়ে : কেনো মিস্টির দোকানে।
টিচার : বেহুঁশ!


 ...........................@@......................................


এক গরু বিক্রেতা কোরবাণীর পশুর হাট থেকে গরু নিয়ে বাড়ী ফেরার পথে ডাকাতে ধরলো!
ডাকাত, এই ব্যাটা, কী কী আছে দে!
গরু বিক্রেতা, ভাই, আমার কাছে কিছুই নাই!
ডাকাত, কিছু নাই কেন ?
গরু বিক্রেতা, ভাই,গরুটা বিক্রি করতে পারি নাই।
ডাকাত, গরুটা বিক্রি করতে পার নাই কেন?
গরু বিক্রেতা, ভাই,গরুটার দাম কম বলেছে, তাই বিক্রি করি নাই।
ডাকাত, "এই ব্যাটা, গরুটার দাম কম হলে আমরা টাকা কম পেতাম, তুই গরুটা বিক্রি করলিনা কেন?


 ...........................@@.......................................


 ওগো তুমি রাতে আদর করার সময় কথা দিয়েছিলে যে আমাকে হানিমুনে থাইল্যান্ড নিয়ে যাবে, কবে ভিসা লাগবে আর কবে টিকিট কিনবে ?

 পুরুস মানুষের রাতের কথাতে আস্থা রাখতে নেই লক্ষী, ওই সময় সব কিছুই স্বপ্নের মত লাগে. নাকি মিছা কইলাম ?

 ...........................@@.......................................

 শিক্ষকঃ বল্টু,নিউটন কে,
জানো?
বল্টুঃ জানি স্যার!
.
শিক্ষকঃ বলো দেখি,কি
জানো?








বল্টুঃ বিজ্ঞানীটি Newton,
.
তার কাজ ছিল রহস্য
উদঘাটন...!
.
তার বাড়ি ছিল
ওয়াশিংটন,
.
তার বাপের নাম কটন,
.
তার ভাইয়ের নাম ছোটন,
তার ছেলের নাম প্রোটন,
.
তার প্রিয় হোটেল
শেরাটন,
প্রিয়.খাবার মাটন,
.
তার ফ্রিজের
নাম.ওয়ালটন, প্রিয় বন্ধুর নাম
রতন,
.
প্রিয় খেলার নাম
ম্যারাথন . .
!
!
!
.
.
.
.
স্যার বেহুশ!!!!


...........................@@.......................................

☻চান্দু গেল তার
ছাত্রীকে প্রাইভেট পড়াতে
চান্দু তার ছাত্রীকে গণিত
শেখাচ্ছে………
↓ ↓
মনে কর, তোমার কাছে ৫
টা গোলাপ
আছে,
আমি তোমাকে আরো ৫
টা দিলাম। তাহলে, তোমার
কাছে মোট গোলাপ থাকবে ১০
টি,
এটা হল যোগ।
চান্দুঃ বুঝেছ ?অনেক মজা না ??
ছাত্রীঃ জ্বি।


এবার ধর আমার কাছে ১০
টা চকলেট আছে, আমি তোমাকে ৮
টা দিয়ে দিলাম
আমার কাছে ২
টা থাকবে।এটা হল বিয়োগ।
চান্দু:-বুঝেছ? অনেক মজা তাই
না?
ছাত্রী-: জ্বি।

এবার মনে কর, তুমি আমায়
তিনটা চুমু
দিলে, আর আমি তোমায় চুমু
দিলাম
১২ বার।
তাহলে মোট ৪ গুণ চুমু
তুমি বেশি পেলে, এটা হল
গুণ।
চান্দু-:বুঝেছো?অনেক মজা তাই
না?
ছাত্রী-:জ্বি।


দরজার পাশে দাঁড়িয়ে ছাত্রীর
বাপ
এতক্ষণ
সব শুনছিলেন। ঘরে ঢুকে চান্দুর
ঘাড়
ধরে দাঁড়
করিয়ে দরজার
কাছে নিয়ে গেলেন।



"তারপর
চান্দুকে সজোরে লাঁথি মেরে ঘর
থেকে বের করে বললেন, আর
এটা হল
ভাগ।





...........................@@.......................................


 বান্ধবীকে রাতেরবেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে জিসান ভাই
দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে,
একটা চুমো খেতে দাও আমাকে?
- কী, তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!
আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো
- না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে!
আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?
- না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না
আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো



 এমন সময় দরজা খুলে গেলো,
বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে।
চোখ ডলতে ডলতে সে বললো,
‘আপু, বাবা বলেছে, হয়তুমি চুমো খাও,
নয়তো আমি চুমো খাই,
নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে!
তবুও তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।


  ...........................@@.......................................



 এক পুলিশ অফিসার নতুন বিয়ে করেছেন।
নতুন বউ খুব সোহাগ করে খাবার বানিয়ে বরের জন্য প্যাক করে দিলেন।
দুপুরবেলা ভদ্রমহিলা ফোন করে বরের কাছে জানতে চাইলেন,
হ্যাঁগো, খাবারটা খেয়েছো? খেতে কেমন হয়েছে?

পুলিস অফিসার আহ্লাদিত হয়ে বললেন,
আরে তোমার বানানো খাবার দারুণ হয়েছে।
একটা আসামীর মুখে চেপে ধরতেই গড়গড় করে সব স্বীকার করে ফেললো!





...........................@@.......................................

 আমাদের সেজুতী আপু একদিন এক “মডার্ন আর্ট” গ্যালারীতে গেল।
অনেক গুলো ছবি দেখার পর একটা অদ্ভুত আর্ট দেখলেন
সে যেদিক দিয়েই দেখে না কেন ভিতরে তার চেহারাটাই ভেসে উঠছে!
সে আর্টের ডিলারকে জিজ্ঞাসা করলো,
আপনার এই ভয়ংকর আর্টকে আপনি “মডার্ন আর্ট” মানেন?


 আর্ট ডিলারঃ আফা, এইডা কোনো আর্ট না, এইডা একডা আয়না!



...........................@@.......................................

   
 বিয়ের পর স্বামী স্ত্রী কবিতার
মাধ্যমে ঝগড়া করছেঃ
স্বামীঃ আতা গাছে তোতা পাখি
ডালিম গাছে মৌ,
আগে জানলে আনতাম না ঘরে এমন
ঝগড়াটে বউ।।
স্ত্রীঃ নোটন নোটন পায়রা গুলি
ঝোটন বেঁধেছে ,
আমাকে বিয়ে করতে তোমায়
কে বলেছে?
স্বামীঃ ঐ দেখা যায়
তালগাছ
ঐ আমাদের গাঁ,
বিয়ের
আগে লক্ষী মেয়ে,
কিছুই চাইতো না।
স্ত্রীঃ হাড়- কিপ্টা………।
স্বামীঃ আয় ছেলেরা আয়
মেয়েরা
ফুল তুলিতে যাই,
বিয়ের পরে এখন
শুধু
করে যে খাই খাই।।
স্ত্রীঃ ছিপখান তিন দাঁড়
তিন জন মাল্লা,
কি আছে কপালে জানেন
শুধু আল্লাহ।।
স্বামীঃ ভোঁর হল দোড় খোল
খুকুমনি উঠোরে,
ভালো যদি না লাগে বাপের
বাড়ী ছোটরে।।
স্ত্রীঃ আগডুম বাগডুম
ঘড়ারডুম
সাঁজে,
আগে বুঝি নাই
তুমি এত বাজে।।
স্বামীঃ আয়
বৃষ্টি ঝেঁপে ধান
দিবো মেপে,
আর
বেশি চিল্লাইলে ধরবো গলা চেপে।।
স্ত্রীঃ আগে কি বলতে মনে আছে ??
পূরণ করতে তোমার মনের সাধ,
আকাশ থেকে আইনা দিমু
চাঁদ।।
এখন বাজার থেকে শাড়ি আনাও
বাদ, কে জানত আগে,
প্রেমে এত খাঁদ।

...........................@@.......................................

 চিকিৎসক ও রোগীর মধ্যে কথা হচ্ছে:
রোগী: আচ্ছা,
আমি হাসপাতালে কেন?
কীভাবে এখানে এলাম?
চিকিৎসক: সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর
আহত হওয়ার পর আপনাকে এখানে নিয়ে আসা হয়েছে।
রোগী: কী ঘটেছিল?
চিকিৎসক: ওসব বাদ দেন। আপনার
জন্য একটি সুসংবাদ ও একটি দুঃসংবাদ
আছে। বলেন কোনটা আগে শুনতে চান?
রোগী: দুঃসংবাদটিই আগে শুনি। চিকিৎসক: হুম্ম। দুর্ঘটনায় আপনার
পা দুটিতে প্রচণ্ড আঘাত লেগেছিল।
তাই আপনার দুটি পা-ই
কেটে ফেলতে হয়েছে।
রোগী: হায়! আর সুসংবাদটি কী?
চিকিৎসক: সুসংবাদটি হলো, পাশের ওয়ার্ডের এক রোগী আপনার স্যান্ডেল
জোড়া চড়া দামে কেনার প্রস্তাব
দিয়েছেন। এই অফারে বেচবেন
কি না,
ভেবে দেখেন। কারণ, এ সুযোগ আর
পাবেন না!!!


 ...........................@@.......................................


শিক্ষক : অত করে
তোকে ইংরেজি
শেখালাম, তুই কিনা
ইংরেজিতে ফেল করলি?
ছাত্র : স্যার, ইংরেজিতে
পাস করার জন্য কী
আমরা ৫২-এর ভাষা
আন্দোলন করেছিলাম?
শিক্ষক : তাই ইংরেজিতে
তো করলি, অঙ্কে ফেল
করলি কেন? হতভাগা,
দশ আর দশে যোগ করলে
কী হয়? আর শূন্যটি
বাদ দিলি কেন?
ছাত্র : স্যার, আপনি
তো বলেছেন, শূন্যের
কোনো দাম নেই।
স্যার, যে জিনিসের
দাম নেই, সে জিনিস লিখে
লাভ কী?
শিক্ষক : ইতিহাসে তো
ফেল করলি। একটি
প্রশ্নেরও উত্তর দিসনি,
কেন বল?
ছাত্র : কী করে দেব স্যার,
সব ৫০০ বছর আগের ঘটনা
নিয়ে প্রশ্ন? তখন কী আমার জন্ম
হয়েছিল?



  ...........................@@.......................................

  ৪ বন্ধু হোটেলে বসে মদ খাচ্ছে৷
হঠাত্ টেবিলে রাখা
মোবাইল বেজে উঠল৷
চিন্টু : হ্যালো ৷
,
,
,
মেয়ে : জানু
আমি মার্কেটে আসছি৷
আমি ৫০,০০০ টাকার ১টা গোল্ড
সেট নেই ?
,
,
,
চিন্টু : হা জানু নাও৷ কোন
সমস্যা নেই।
মেয়ে : সিল্কের একটা শাড়ী দেখলাম
মাত্র ৫০০০ টাকা৷
,
,
,
চিন্টু : ১টা না ২/৩ টা নাও৷ সাথে অন্য আরও থ্রীপিস দেখ
সেসবও দু চারটা নাও!!
,
,
,
মেয়ে : Darling তোমার ATM card
আমার কাছে ৷ ঐখান থেকেই
খরচ করছি কিন্তু ?
,
,
,
, চিন্টু : সে আবার বলতে হয়৷
তোমার আর আমারতো একই
কথা৷
যা ইচ্ছে কর কোন সমস্যা নেই।
বলে ফোন রেখে দিল।
,
,
,
বন্ধুরা : কিরে শালা মাল
খাইয়া টাল হইয়া গেছস,
নাকি আমাগো বড়লোকি দেখাইতাছস ?
,
,
,
চিন্টু : আরে দুর ব্যাটা
এইসব বাদ দে৷
আগে বল এই মোবাইলটা কার?



 ...........................@@.......................................


অভি ক্লাশে ঢুকে সীটে বসার আগেই সিয়াম কয়েক ফোঁটা পানি দিয়ে দিল সীটে, 
বেচারা অভি কাপড় ভিজাইয়া লজ্জায় প্রতিশোধ নেয়ার অপেক্ষায় রইল।
সিয়াম ক্লাশের ফাঁকে বাথরুমে গিয়ে এসে সীটে বসে দেখে কাপড় আটকে গেছে, সুইংগাম এ
স্যার ঢুকার সাথে সাথেই বিচার দিল,
সব শুনে স্যার বলল ‘বদের হাড্ডি’ = ‘বদের হাড্ডি’ অতেব কাটাকাটি কোন বিচার নেই, 

দুজনে কান ধরে দাঁড়িয়ে থাকো!!!


  ...........................@@.......................................

★★★ম্যাডাম ক্লাস
নিচ্ছে ——
"
"
★ম্যাডামঃ- অনেক
অনেক বছর আগের
কথা।
তখন মুঘল সম্রাট
আকবর-এর শাসন
কাল ছিলো।
একদিন তিনি তার
বিছানায়
শুয়ে ছিলেন।
:
:
---এমন সময় এক
ছাত্র
উঠে দাঁড়িয়ে বললোঃ-
ম্যাডাম, এই
ছেলে পিছে থাইকা আমারে খালি খুচায়॥
"
"
★ম্যাডামঃ- এই
ছেলে, আমি আমার
পড়ানোর সময়
কোন ডিস্টার্ব
চাই না। তাই একদম
চুপ
চাপ
আমার
পড়ায় মনোযোগ দাও।
নইলে কান
ধইরা ক্লাস
থেকে বাহির
করে দিবো বুঝছো?
হুহ
যত্ত সব
ফাউল ছেলেপেলে।
:
:
★ম্যাডামঃ-
তো আমরা আমাদের
পড়ায় ফিরে আসি।
আমি যেন কোথায়
ছিলাম?
"
"
"
-----
ছাত্ররা একসাথে বলে উঠলোঃ-












↓ ------ম্যাডাম
আকবরের
বিছানায়
ছিলেন .



  ...........................@@.......................................


 এক কবুতর একটু নিচু
হয়ে উড়ছিল...হঠাৎ
এক গাড়ির
সাথে ধাক্কা খেয়ে অজ্ঞান
হয়ে গেলো
এক লোক তাকে নিয়ে গিয়ে খাঁচায়
রাখল।
যখন কবুতরের জ্ঞান ফিরল.,
তখন সে খাঁচার ভিতর
নিজেকে দেখে বলল,
..
..
.....
..
..
....
..
.
..
...
.....
..
"হায় আল্লাহ! আমি জেলে...!!
গাড়িওয়ালা কি মারা গেছে নাকি....??


  ...........................@@.......................................


একটা ছেলে ভুল করে একটা পোকা খেয় ফেলে......!!!
ছেলেঃ মা আমি একটা পোকা খেয়ে ফেলেছি...!!!
মাঃ কি বলিস বাবা তারাতারি এক গ্লাস পানি খা.........!!!
ছেলেঃ মা তুমি চিন্তা করো না পোকা খাওয়ার
পর পোকা মারার বিশ খেয়েছি!


  ...........................@@.......................................


মিলিটারী একাডেমীতে ট্রেনিং চলছে ...
OFFICER , ক্যাডেট পল্টুকে কে জিজ্ঞেস করল :
"তোমার হাতে এটা কি ?"
পল্টু : "Sir, এটা বন্দুক ...!"
OFFICER : "না ! এটা বন্দুক না !
এটা তোমার ইজ্জত , তোমার গর্ব , তোমার মা হয় মা !"
তারপর Officer দ্বিতীয় ক্যাডেট বল্টুকে জিজ্ঞেস
করল : "তোমার হাতে এটা কি ?"
বল্টু : "Sir, এটা পল্টুর মা , ওর ইজ্জত , ওর গর্ব ! আমাদের আন্টি হয় আন্টি !



  ...........................@@.......................................


 কিরে বল্টু মন খারাপ কেন?
কি করব দুস্ত বল কেউ আমার জন্যে আপেক্ষা করেনা!


 এক কাজ কর তাইলে
পাবলিক বাথরুমে ঢুকে এক ঘন্টা দরজা আটকিয়ে
রাখ...আর দেখ তোর মূল্য কত!



  ...........................@@.......................................


 ফাহিমা আর তার বয়ফ্রেন্ড বসে গল্প করছে, এমন সময় পাগলি আর সুমি এসে হাজির।
এসেই প্রশ্ন করতে শুরু করে…
পাগলি: ওনি এটা কে রে?
ফাহিমা: আমার ভাই
সুমি: কেমন ভাই রে, চাচাতো?
ফাহিমা: না
পাগলি: মামাতো?
ফাহিমা: না
সুমি: খালাতো?
ফাহিমা: না
পাগলি: ফুফাতো?
ফাহিমা: না
সুমি: (রেগে গিয়ে) কি ভাই বলবি তো?
ফাহিমা: ও আমার ভালবাসাতো ভাই!



 ...........................@@.......................................
  
 স্বামী: ওগো আমার কিছু ভালো লাগছেনা ।
স্ত্রী-কেন?
স্বামী: আমার অসুখ যে সারছে না....!
স্ত্রী- সারবে না কেন ? ভাল হয়ে গেলেই তো সেরে যাবে!



 ...........................@@.......................................



স্কুলপড়ুয়া ছেলেটা তার ফেসবুক স্ট্যাটাসে লিখল, ‘ক্লাসরুমে বসে বসে ফেসবুকিং করছি। হা হা হা…কী মজা!’

সঙ্গে সঙ্গেই কমেন্ট লিখলেন শিক্ষক, ‘বেরিয়ে যাও।’
শিক্ষকের কমেন্টে লাইক দিয়ে ছেলেটির মা লিখলেন, ‘আজকে আসো বাসায়।
এই অপরাধের শাস্তিস্বরূপ তুমি আজ ঘর ঝাঁট দেবে, ঘর মুছবে এবং থালাবাসন ধুবে।’
মায়ের কমেন্টে লাইক দিল বাসার কাজের লোক!



  ...........................@@.......................................


 ইংরেজি ক্লাসে শিক্ষক সঞ্জুকে প্রশ্ন করছেন...
শিক্ষক: সঞ্জু, বলো তো 'এইট' এর অর্ধেক কত হয় ?
সঞ্জু: স্যার, লম্বায় না আড়াআড়ি ভাবে বলব ?
শিক্ষক: মানে কী ?
সঞ্জু: স্যার, লম্বায় অর্ধেক হলে হয় 0,
আর পাশাপাশিভাবে অর্ধেক করলে হয় 3 !




  ...........................@@.......................................



 **থার্ড জেনারেশন**

 সাদিয়া: বাবা টাকা দাও, একটা মোবাইল কিনব।
বাবা: মোবাইল কিনবি? তোরে না দুই মাস
আগেই ১০ হাজার টাকা দিলাম নতুন মোবাইলের লাইগা!
সাদিয়া: হুম দিছ, কিন্তু এবার একটা থ্রিজি মোবাইল কিনব। বাবা: থ্রিজি মোবাইল! সেইডা আবার কী?
সাদিয়া: ওহহ, থ্রিজি কী জানো না?
থ্রিজি হলো থার্ড জেনারেশন মোবাইল ....!


 বাবা: কী কইলি? তোর এত অধঃপতন!
আমার কি টাকার অভাব?
তোরে আমি কুনো দিন সেকেন্ড হ্যান্ড জিনিস কিইনা দিসি,
আর আমার মেয়ে হইয়া কিনবি থার্ড ......... মোবাইল!!!



  ...........................@@.......................................

 **বল্টু**

 টিচার্ঃ ২ টা বই + ২ টা বই= ?
বল্টুঃ স্যার্, ৪ টা বই

টিচার্ঃ ৩ টা বই + ২ টা বই= ?
বল্টুঃ জি স্যার্, ৫ টা বই।

টিচার্ঃ ভালো,খুব ভালো।এবার তোমাকে একটা কঠিন প্রশ্ন ধরি।
৬৫৬০৫৬৮ টা বই + ৮৫২৩৪ টা বই = ??

বল্টু= স্যার, লাইব্রেরি



  ...........................@@.......................................


   **পালসার বাইক**


পালসার বাইক ওয়ালা এক ছেলে স্কুটি বাইক (ছোট বাইক) চালানো এক মেয়েকে বলছে
“কখনো পালসার চালাইছ?
মেয়ে স্পীড বাড়িয়ে আগে চলে গেলো
ছেলে আবার কাছে এসে বলল “ কখনো পালসার চালাইছ?
এখন মেয়ে বাইক স্লো করে দিল..
সামনে গিয়ে ছেলেটা এক্সিডেন্ট করল
মেয়েঃ চালা!! আরও চালা পালসার!!
ভাব লয়, পালসার চালাইয়া!!!


 ছেলেঃ অরে হারামি আমি তো জিগাইতে চাইছিলাম পালসার এর ব্রেক কেমনে লাগায়!!!


  ...........................@@.......................................


**মন্টুদুষ্টুমি**

 বাবাঃ মন্টু, দুষ্টুমি করলে আমি তোমাকে মারব বলেছিলাম মনে আছে?
আর তুমি কথা দিয়েছিলে দুষ্টুমি করবে না ।
কিন্তু তুমি তোমার কথা রাখনি ।

মন্টুঃ বাবা, আমি আমার কথা রাখিনি তুমিও তোমার কথা রেখোনা বাবা



  ...........................@@.......................................

** ভোম্বলদা**
ভোম্বলদার স্কুলে নতুন শারীরিক শিক্ষার শিক্ষক এসেছেন।
ক্লাসে প্রথম দিন এসেই ছাত্রদের হুংকার দিয়ে বললেন,
‘স্কুলের নিয়ম ভেঙে যারা মোবাইল ফোন এনেছ, তারা দাঁড়াও’! সবাই চুপ।
পিন পন .... কঠিন নিরবতা!
হটাত একজন দাঁড়িয়ে গেল। সবাই অবাক এই যে ভোম্বল দা!
স্যার ভোম্বলদার দিকে তাকিয়ে হাসতে লাগলেন।
যেন বিজয়ের মধুর হাসি ....!


 শিক্ষক আনন্দে তিনি আটখানা হয়ে এগিয়ে যেতেই
ভোম্বল দা নির্বিকার চিত্তে চেঁচিয়ে বলল,
‘স্যার, একটু ওয়াশরুমে যাই?



 ...........................@@.......................................

 **মানসিক রোগী**
 মানসিক হাসপাতালের এক রোগী একমনে কী যেন লিখছেন।
চুপি চুপি পেছনে এসে দাঁড়ালেন ডাক্তার। 
বললেন, কী হে, চিঠি লিখছেন নাকি? 
রোগী: হু।ডাক্তার: কাকে লিখছেন? রোগী: নিজেকে। 
ডাক্তার: বাহ্! ভালো তো। তা কী লিখলেন?
 রোগী: আপনি কি পাগল নাকি মশাই? 
সবে তো চিঠিটা লিখছি। চিঠি পাঠাব, 
দুদিন বাদে চিঠিটা পাব, খুলে পড়ব। 
তারপর তো বলতে পারব কী লিখেছি!

 ...........................@@.......................................


  **মশা**

মশার বাচ্চা প্রথম বার
উড়তে শিখছে
যখন উড়া শেষে ফিরে এলো...
তখন মশার বাবা জিজ্ঞেস
করলো????
.
.
.
.
বাবাঃ- কি বেটা উড়তে কেমন
লাগে?
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
.
মশার বাচ্চাঃ- খুব
মজা পাইছি বাবা যেখানেই
গেছি লোক শুধু হাতে তালি দিছে।




 ...........................@@.......................................


****চিঠি***


 এক
স্ত্রী তার
স্বামীকে চিঠি লিখেছে।
কিন্তু লেখায়
দাড়ি-কমায় ভুল
করাতে চিঠিটা কেমন হয়েছে সেটা নিজেই
পড়ে দেখুনঃ
"ওগো,
তুমি অনেক দিন
হয়ে গেল
ভালবাসার কোন চিঠি লিখো না আমার
বান্ধবী সালমাকে।
চাকরি থেকে বের
করে দিয়েছে আমাদের
গরু।
বাচ্চা দিয়েছে আমাদের মকবুল চাচা।
সিগারেট
খাওয়া শুরু
করছি আমি।
অনেক
চিঠি লিখছি কিন্তু তুমি আসো নাই
মুরগীর বাচ্চা।
বিড়াল
খেয়ে ফেলেছে পাশের
বাসার
জরিনা।আমার বান্ধবী হয়ে গেছে তোমার
ছোট
ছেলে। এখন
টিভিতে ড্যান্স
করছে মুরগি।
আজকাল ডিম পাড়া বন্ধ
করে দিছে তোমার
মা।
তোমার
কথা চিন্তা করে আমাদের
বাড়িওয়ালার বউ। আমার
সাথে ঝগড়া করেছে।
ইতি তোমার
স্ত্রী।

1 comment:

  1. Nice jokes and kobita . I love Chhota Golpo amar onek valo lage . Upnake onek onek donobad ei rokom golpo post korar jonno .

    ReplyDelete